নিউজ ডেস্ক, নরসিংদী জার্নাল | ৪০টা ছবির পরেও ‘বুম্বাদা’ আমার প্রেমে পড়লেন না! আক্ষেপ রচনার
প্রসেনজিতের সঙ্গে তাঁর প্রেম না হওয়ার দুঃখ প্রকাশ করছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি, বাংলা ‘ইন্ডাস্ট্রি’কে শেয়াল পণ্ডিতের সঙ্গেও তুলনা করলেন তিনি।
রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আক্ষেপ, কেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় তাঁর প্রেমে পড়েননি!
সেই আক্ষেপ আবার প্রকাশ্যে। হাটে হাঁড়ি ভেঙেছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের সামনে। সবার সামনে রচনার দুঃখ, ‘‘বুম্বাদা আর আমি কম করে হলেও ৪০টি ছবি করেছি একসাথে। তার পরেও ওঁর এক বারও মনে হল না, রচনার সঙ্গে একটু প্রেম করি! আমিও তো সুন্দরী নায়িকা।’’ উল্টো দিকে রচনার স্পষ্টবাদিতায় হতবাক সঞ্চালকের আসনে থাকা শাশ্বত।
‘দিদি নম্বর ১’ হোক বা অন্য রিয়্যালিটি শো, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় আসর জমাতে ওস্তাদ। কখনও দিলখোলা হাসি। কখনও সপাট জবাব। বাংলা, ওড়িয়া, বলিউডের এই নায়িকা সব ক্ষেত্রেই প্রাণবন্ত। শাশ্বতর ‘অপুর সংসার শো’-তে আমন্ত্রিত ছিলেন রচনা। সেখানেই প্রসেনজিতের সঙ্গে তাঁর প্রেম না হওয়ার দুঃখ প্রকাশ করেছেন। পাশাপাশি, বাংলা ‘ইন্ডাস্ট্রি’কে শেয়াল পণ্ডিতের সঙ্গেও অবলীলায় তুলনা করেছেন। রচনাকে তিনটি প্রাণীর নাম বলে কোন কোন তারকার পাশে প্রাণীদের নাম বসাবেন জিজ্ঞেস করেছিলেন শাশ্বত। তালিকায় শেয়াল, গাধা, মুরগি।
এক মুহূর্তের জন্য না ভেবে ‘গাধা’র তকমা দিয়েছেন যিশু সেনগুপ্তকে। স্পষ্ট দাবি, ‘‘যিশু আজ যেটা করছে সেটা বহু বছর আগেই করতে পারত। সেই ক্ষমতা ওর ছিল। কিন্তু ওকে ব্যবহার করা হয়নি। কেন করলি না যিশু?” সঙ্গে সঙ্গে রচনার কথা সমর্থন করেন সঞ্চালকও। এর পরেই প্রশংসা করে শেয়ালের চাতুর্যের সঙ্গে তুলনা করেন প্রসেনজিতের। বলেন, ‘‘ওঁর মতো বুদ্ধিমান টলিউডে ক’জন আছেন? কোথায়, কী ভাবে চলতে হয় তা সে খুব ভাল জানেন।’’
এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনী ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। রাজু ডিয়ান, নরসিংদী জার্নাল