ছবি সংগ্রহীত
ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধে সোভিয়েত আমলের ত্রুটিযুক্ত মিসাইল ব্যবহার করছে রাশিয়া। বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) এ তথ্য জানান ইউক্রেনীয় ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওলেক্সাই রোমোভ।
ইউক্রেনীয় ব্রিগেডিয়ারের দাবি, গত দুই সপ্তাহে অ্যান্টি শিপ মিসাইলগুলোর ব্যবহার বেড়েছে দ্বিগুণ। লক্ষ্যবস্তুতে নিখুঁতভাবে আঘাত হানতে সক্ষম নয় সাড়ে ৫ টন ওজনের কেএইচ-টোয়েন্টি টু।
সে কারণেই বাড়ছে বেসামরিক ক্ষয়ক্ষতি। যার সাম্প্রতিক উদাহরণ ক্রেমেনশুক। সেখানকার শপিংমলে চালানো হামলায় প্রাণ গেছে ১৮ জনের।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেলের দাবি, জুন মাসের প্রথমার্ধেই এ ধরনের দুই শতাধিক মিসাইল ছুড়েছে রুশ সেনাবহর। যেগুলোর আঘাতে ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় ৬৮টি বেসামরিক ঘরবাড়ি ও স্থাপনা।
ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদন অনুসারে, রাশিয়ার হাতে দ্রুতগতিতে ফুরাচ্ছে আধুনিক সমরাস্ত্র এবং যুদ্ধ সরঞ্জাম। তাই মজুদে থাকা ষাটের দশকের অস্ত্র-গোলাবারুদ ব্যবহারে বাধ্য হচ্ছে পুতিনের সেনাদল।
আরও পড়ুন ??
আসামে বন্যা ও ভূমিধসে প্রাণহানি বেড়ে ১৫৯
বাংলাদেশের সীমান্তঘেঁষা আসাম রাজ্যে বন্যা-ভূমিধসে প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়ালো ১৫৯ জনে। বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) এ তথ্য নিশ্চিত করে রাজ্যটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৮ জন মারা গেছেন দুর্যোগ সংশ্লিষ্ট দুর্ঘটনায়। রাজ্য প্রশাসনের দাবি, এখনও ভোগান্তিতে ২৯ লাখ। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতিতে শিলচর। টানা ১১ দিনের মতো পানিবন্দি শহরটির বাসিন্দারা। হেলিকপ্টারযোগে পাঠানো হচ্ছে সুপেয় পানি, শুকনো খাবার এবং ওষুধের মতো জরুরি ত্রাণ।
এর মধ্যে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন, আশ্রয়কেন্দ্রে আটকা প্রত্যেক পরিবারকে দেয়া হবে তিন হাজার ৮০০ রুপি। তাছাড়া দুর্যোগে ভুক্তভোগী রাজ্যের প্রত্যেক শিক্ষার্থীকেও এক হাজার রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথা রয়েছে।
বৃহস্পতিবারই প্রতিবেশী রাজ্য মণিপুরে ভূমিধসে প্রাণ গেছে ৮ জনের; এখনো নিখোঁজ কমপক্ষে ৭০ বাসিন্দা। সেনাবাহিনী চালাচ্ছে পাবর্ত্য অঞ্চলটিতে উদ্ধার তৎপরতা
সূত্র যমুনা টেলিভিশন